এ ঘটনায় ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
বিষয়টির সঙ্গে সম্পৃক্ত তিনজনের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সিএনএন।
সিএনএন বলছে, বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এমন একজন ব্যক্তি নথি ফাঁসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন এক কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেছেন, নথি ফাঁস হওয়ার এই ঘটনা গভীর উদ্বেগের। নথিগুলোতে ১৫ এবং ১৬ অক্টোবর তারিখ লেখা ছিল।
বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যম টেলিগ্রামে মিডল ইস্ট স্পেকটেটর নামে এক অ্যাকাউন্টে এসব নথি পোস্ট করার পর গত শুক্রবার থেকে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে।
নথিগুলো টপ সিক্রেট হিসেবে নিবন্ধিত ছিল এবং শুধু যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ‘ফাইভ আইস’ মিত্রদের এসব নথি দেখার অনুমতি ছিল।
একটি নথিতে বলা হয়েছে, মার্কিন ন্যাশনাল জিওস্পেশিয়াল-ইনটেলিজেন্স এজেন্সির মাধ্যমে এই নথি তৈরি করা হয়েছে এবং ইসরায়েলের বিমানবাহিনী হামলার প্রস্তুতি অব্যাহত রেখেছে বলেও জানানো হয়েছে রিপোর্টে।
উল্লেখ্য, ফাইভ আইস জোট হচ্ছে- অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র।
সূত্র : সিএনএন