সুইজারল্যান্ডের ইমিগ্রেশন পার হতে ১০ মিনিটের বেশি সময় লাগে না, অথচ বাংলাদেশের বিমানবন্দরে ১০ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখে।
ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ সহজীকরণের স্বার্থে ব্যাংকিং খাত এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও কাস্টমসের সংস্কার চেয়ে এসব কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকিং খাত সংস্কারে ইতিমধ্যে যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জাপানি রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয়েছে এবং জাপান থেকে আরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। এ সময় জাপানের কাছ থেকে বাজেট সহায়তাও চান উপদেষ্টা।
মেট্রোরেল প্রকল্পের জাপানি বিনিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেলের প্রয়োজন আছে। এক্ষেত্রে জাপানি অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন চলমান থাকবে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে জাপানি বিনিয়োগ চেয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা। এ বিষয়ে জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেছেন, এসব খাতের চলমান প্রকল্পে সহায়তার পাশাপাশি প্রয়োজনে স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা খাতে আরও সহায়তা করবে।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বলেছি বাজেট সহায়তা আমাদের দরকার, টাকা-পয়সা দরকার। তারা বলেছে, এটা গ্লোবাল কন্টেক্সট, বাট দে হ্যাভ নোটেড ডাউন। তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন। জাপানের ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত ইতিবাচক, তাদের ব্যাপারে আর কোনো প্রশ্ন বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই। বরং ভবিষ্যতের জন্য তারা আরও প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করবে।
সালেহউদ্দিন বলেন, ‘প্রকল্প যেগুলো আছে সেগুলোর ব্যাপারে জাপান নিশ্চয়তা চাচ্ছে। আমি বলেছি কিছু কিছু প্রকল্প হয়তো পরবর্তীতে মূল্যায়ন করা হবে।