ব্রিফিং শেষে তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে অনেক দেশের পর্যবেক্ষণ আছে। আগামী দিনে মানবাধিকার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থানের বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনা ভারতে থাকলেও দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে কোনো সমস্যা হবে না।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর হিন্দুদের ওপর হামলার নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের নেতিবাচক প্রচারণার বিষয়ে তৌহিদ হোসেন বলেছেন, যে ইস্যুগুলো এসেছে, প্রোপাগান্ডাগুলো এসেছে সেটার কাউন্টার প্রোপাগান্ডা করতে হবে।
তিনি বলেন, তারা গ্রাউন্ডে না থেকে একটা পজিশন নিয়েছে। এখান থেকে কিছু ভুল তথ্য অনেক ক্ষেত্রে দেওয়া হয়েছে। কোনো ধরনের সহিংসতা, মানুষের ক্ষতি করা, আগুন দেওয়া, অত্যাচার করা কোনোভাবে সহ্য করা হবে না।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ নিয়ে তিনি বলেন, যারা পরিবর্তন এনেছে, এতগুলো জীবন দিয়েছে সেটা পূর্বের অবস্থায় যাওয়ার জন্য নয়। তাই কিছু রিফর্মের প্রয়োজন হবে। ঠিক যেটুকু সময় থাকা দরকার সেটুকু সময়ই আমরা থাকবো। এর বেশি থাকবো না, কমও থাকবো না।
এ সময় বিদেশি কূটনীতিকরা নির্বাচিত সরকারেও যুবকদের প্রতিনিধিত্ব আশা করেছেন বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।